October 22, 2024, 1:39 pm

সংবাদ শিরোনাম :
কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার ১৯তম জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় কেশবপুরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৮৯ টি মন্ডপে  দুর্গা পূজা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলো  ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিন গৃহকর্মী গ্রেফতার, ৩১ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান প্রতি হিংসার শিকার বিএনপি নেতা কবির চৌধুরী  সংবাদ সংগ্রহ করতে হেনস্তার স্বীকার এশিয়ান টিভির স্টাপ রিপোর্টার ফরিদ আহমেদ নয়ন থানায় অভিযোগ

গাজিপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ফ্যাক্টরীর সয়লাব।

দুর্নীতি রিপোর্ট ডেক্স ঃ রিনিষিদ্ধ হওয়ার পরও সারা দেশে চলছে পলিথিনের রমরমা বাণিজ্য। গাজিপুরের গাজীপুরা ২৭ চৌরাস্তা আনন্দ বাজার মার্কেটের পশ্চিম পশ্চিম পাশের গলিতে দুলালের নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ফ্যাক্টরি বাড় বাড় পরিবেশ অধিদপ্তর অভিযান করলেও কোন কাজেই আসছেনা ।কিছুদিন পরেই আবারো সেই ফাক্টরী সচল করা হচ্ছে। সরেজমিন অনুসন্ধান করে জানা যায়।

নিষিদ্ধ এ পণ্যের কারখানা দেয়া, তৈরি ও বাজারজাত ঘিরে শক্তিশালি সিন্ডিকেট সক্রিয় রয়েছে।

স্থানীয় মস্তান, রাজনৈতিক নেতা, কথিত সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও পরিবেশ অধিদফতরের অসাধু কর্মকর্তাদের ‘ম্যানেজ’ করেই কারখানাগুলো উৎপাদনে আছে। গাজীপুরার অলিগলি ঘুরে, বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

অন্যদিকে টঙ্গি স্টেশন রোড মেইলগেট মিস্ত্রী গলিতে হেলল এর বাড়িতে চলছে এই নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ফ্যাক্টরি।প্রতিবেদক ঐ ফ্যাক্টরির তথ্য চাইতে গেলে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই বিষয় জানেন বলে জানান।

২০০২ সালের ৮ এপ্রিল পরিবেশ অধিদফতরের এক প্রজ্ঞাপনে, শর্তসাপেক্ষে পলিথিনের সব ধরনের শপিং ব্যাগ উৎপাদন, আমদানি, বাজারজাত, বিক্রি, প্রদর্শন, মজুদ ও বিতরণ নিষিদ্ধ হলেও গত কয়েক বছড় ধরে এর উৎপাদন মাএা বেড়েই চলছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, কারখানাগুলোতে দিনে নামমাত্র প্যাকেজিংয়ের কাজ হলেও রাতে চেহারা পাল্টে যায়। গভীর রাত থেকে ভোর পর্যন্ত চলে নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন। পরে ‘জরুরি রফতানি কাজে নিয়োজিত’ স্টিকারযুক্ত কাভার্ডভ্যানে করে বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

একজন কারখানা মালিক বলেছেন, পলিথিনের মেশিনগুলো দেশেই পাওয়া যায়। দাম ৫-৬ লাখ টাকা। ফুলসেট মেশিনের দাম ১৪ লাখ। তবে ৪৪০ ভোল্টের বিদ্যুত লাইন থাকতে হবে।

পরিচয় গোপন করে পলিথিনের কারখানা করার ইচ্ছা প্রকাশ করলে তিনি বলেন, সবই করে দেয়া যাবে।

মাল বিক্রি করব কিভাবে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সবই সিন্ডিকেটের কবজায়। আপনি শুধু মাসে মাসে টাকা দেবেন, সব ম্যানেজ হয়ে যাবে। টাকা না দিলেই অভিযানের মুখে পড়বেন। ফোনে নয়, সামনাসামনি আসেন, বসে কথা বলি। বিদেশি মেশিনও নিতে পারেন, দাম পড়বে দ্বিগুণ।

তিনি জানান, কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় পরিত্যক্ত বিষাক্ত পলিথিন। গ্যাস্ট্রিক, মিকশ্চার, পরিপ্রোফাইল, পলিইথাইল, এইচডিপিসহ বিভিন্ন কাঁচামাল।

এ নিয়ে গাজীপুর জেলার পরিবেশ অধিদপ্তর ডিডি সালাম সরকার আমাদের প্রতিবেদক কে জানান,আমারা তথ্যপেলে অভিযান করি।আমাদের তথ্যদিন আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন